বিস্তারিত বিষয়
আদিবাসীদের আর্তনাদ
আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস ২০১৫ঃ আদিবাসীদের আর্তনাদ
[ভালুকা ডট কম : ০৮ আগস্ট]
৯ আগষ্ট ২০১৫ আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস। জাতিসংঘ ঘোষিত এ বছরের আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে- ÒPost 2015 Agenda: Ensuring indigenous peoples’ health and well-being| বাংলাদেশের আদিবাসীরা জাতিসংঘের এ প্রতিপাদ্যের সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিপাদ্য ঠিক করেছে- “২০১৫ উত্তর এজন্ডা: আদিবাসী জাতিসমূহের জীবনধারা উন্নয়ন নিশ্চিতকরন’’। এ বছরও সারা পৃথিবীর ন্যায় বাংলাদেশের আদিবাসীরাও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করছে।
জাতি সংঘের সদস্য রাষ্ট্র সমূহ আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করলেও বাংলাদেশ সরকার রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করেনা। আদিবাসীদের দাবি ৯ আগষ্ট আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য দাবি জানিয়ে আসছে কিন্তু সরকার আদিবাসীদের দাবি আজও মেনে নেয়নি। আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস সর্বপ্রথম ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘ পালন করে। আর সেই বছরেই জাতি সংঘ ১৯৯৪ সাল থেকে ২০০৪ পর্যন্ত প্রথম দশক এবং ২০০৫ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয় দশক ঘোষনা করে।
বাংলাদেশ রাষ্ট্র আদিবাসীদের আদিবাসী হিসেবে স্বীকার না করলেও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী হিসেবে সংবিধানে স্বীকার করেছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের পঞ্চদশ সংশোধন অনুসারে সংবিধানের ২৩ক অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে “ রাষ্ট্র বিভিন্ন উপজাতি,ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের অনন্য বৈশিষ্ঠপূর্ণ আঞ্চলিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষন, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহন করিবেন”। উপরের উল্লেখিত সংবিধানের ২৩ক অনুচ্ছেদের মধ্যদিয়ে ২০১০ সালের ৩০ জুন থেকে সরকার আদিবাসীদের হঠাৎ করেই উপজাতি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীতে রুপান্তরিত করে। সারা বাংলাদেশের সকল সংগঠনের ছাত্র, যুব, নারী, শ্রমিক, পেশাজীবিসহ সকল আদিবাসীরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই মানববন্ধন, সমাবেশ, বিক্ষোভ, মিছিল, স্মারকলিপি প্রদান করেও বিভিন্ন লেখালেখির মধ্যদিয়ে প্রতিবাদ জানাই। সেই প্রতিবাদ এখন পর্যন্ত চলছে। আদিবাসীরা নিজেকে আদিবাসী বলতে ভালবাসে, স্বাচ্ছন্দবোধ করে পরিচয় দিতে তাই আদিবাসীদের আদিবাসী হিসেবে সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবি আদিবাসীরা প্রতিনিয়ত করে আসছে। আদিবাসীরা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা নয়। বাংলাদেশ সরকার ২০১০ সালে আদিবাসীদের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীতে রুপান্তরিত করে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন ২০১০ পাশ করে এবং আইনের ধারা ২ (১) এবং ১৯ দ্রষ্টব্য, বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও শ্রেণীর জনগণের নাম দিয়ে ২৭ টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও শ্রেণীর জনগণের নাম প্রকাশ করে ।
নামগুলো দেয়া হল : ১। চাকমা ২। মারমা ৩। ত্রিপুরা ৪। স্রো ৫। তঞ্চঙ্গা ৬। বম ৭। পাংখোয়া ৮। চাক ৯। খিয়াং ১০। খুমি ১১। ল্সুাই ১২। কোচ ১৩। সাঁওতাল ১৪। ডালু ১৫। উসাই (উসুই) ১৬। রাখাইন ১৭।মনিপুরি ১৮। গারো ১৯। হাজং ২০। খাসিয়া ২১। মং ২২। ওরাও ২৩। বর্মন ২৪। পাহাড়ী ২৫। মাল পাহাড়ী ২৬। মুন্ডা ২৭। কোল জাতি গোষ্ঠীর নাম তফসীলভূক্ত করে বাংলাদেশ গেজেট; অতিরিক্ত এপ্রিল ১২, ২০১০ পৃষ্টা ২২৬৭ নাম্বার। কিন্তু ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আইন, ২০১০, ধারা ২(২)“ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী” অর্থ তফসীলে উল্লেখিত বিভিন্ন আদিবাসী তথা ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও শ্রেনীর জনগন”। উক্ত উপধারা অনুসারে উপজাতি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বললেও আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি রয়েছে।
বর্তমান ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনী ইসতেহারে ২০০৮ এ দিন বদলের সনদ ঘোষনা করেছিল এবং ইসতেহারের ১৮.১ দফায় উল্লেখ আছে ধর্মীয় সংখ্যালঘু, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, আদিবাসী ও চা বাগানে কর্মরত শ্রমজীবী জনগোষ্ঠীর উপর সন্ত্রাস, বৈষম্যমূলক আচরন এবং মানবাধিকার লংঘনের চির অবসান, তাদের জীবন, সম্পদ,সম্ভ্রম, মান-মর্যাদার সুরক্ষা এবং রাষ্ট্র ও সমাজ জীবনের সর্বক্ষেত্রে সমান অধিকার বাস্তব প্রয়োগ নিশ্চিত করা হবে। আদিবাসীদের জমি, জলাধার এবং বন এলাকায় সনাতনি অধিকার সংরক্ষনের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহনসহ ভূমি কমিশন গঠন করা হবে। সংখ্যালঘু, আদিবাসী ক্ষুদ্র নৃ-জাতিগোষ্ঠী এবং দলিতদের প্রতি বৈষম্য মূলক সকল প্রকার আইন ও অন্যান্য ব্যবস্থার অবসান করা হবে। ধর্মীয় ও জাতিগন সংখ্যালঘু এবং আদিবাসীদের জন্য চাকুরী ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশেষ সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। ১৮.২ দফায় উল্লেখ আছে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি সম্পূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা হবে। অনগ্রসর অঞ্চল সমূহের উন্নয়নে বর্ধিত উদ্দ্যোগ, ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী, আদিবাসী ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের অধিকারের স্বীকৃতি এবং ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও জীবনধারার স্বাতন্ত্র সংরক্ষণ ও তাদের উন্নয়নের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তি বা কর্মসূচী গ্রহন ও বাস্তবায়ন করা হবে।
আদিবাসীরা মনে করেছিল হয়তো বঞ্চিত আদিবাসী সমাজের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে, কিন্তু বর্তমান সরকারের কাছেও উপেক্ষিতই হয়ে থাকলো আদিবাসীরা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৪৩ বছর পরেও বাংলাদেশের আদিবাসীদের অধিকার মেলেনি। সরকার আদিবাসীদের আদিবাসী হিসাবে স্বীকৃতি না দিয়ে সরকার আদিবাসীদেরকে উপজাতি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা নামে অভিহিত করছে। যা আদিবাসীদের কাছে রাষ্ট্রের এই চাপিয়ে দেয়া সিদ্ধান্ত বোধগম্য নয় ।
বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে দেশের মোট আদিবাসী জাতিসত্তার দুই তৃতীয়াংশ বসবাস করে। রাজশাহী ও রংপুর বিভাগেই ৩৮টির অধিক আদিবাসী জাতিসত্তার বসবাস। আদিবাসী জাতিসত্তা সমূহ প্রধানত কৃষি ও ভূমির উপর নির্ভরশীল এক জনসমষ্টি। এক সময় আদিবাসী জাতির প্রচুর জমি জায়গা থাকলেও বর্তমানে অধিকাংশই ভূমিহীন। মূলত নানাভাবে ভূমি হারানোর কারণেই আজকে আদিবাসীরা ভূমিহীনে পরিণত হয়েছে। ঐতিহাসিকভাবে দেখলে দেখা যায় ১৯৪৭-এর দেশভাগ এবং সেই সময়ের “সাম্প্রদায়িক” উত্তেজনার পর থেকে এ দেশের আদিবাসীরা অতিমাত্রায় তাদের ভূমি হারিয়েছে বা নিজের ভূমিকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে। ১৯৭২- পরবর্তী ভূমি বিষয়ক যে ব্যবস্থাদি তৈরি হয়, তা ভূমি হারানোর প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে। এ সময় বন্ধকীর মধ্যদিয়ে ঋনগ্রস্থ হয়ে আদিবাসীরা জমি হারিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই বন্ধকি জমি অবৈধ বিক্রিতে পর্যবসিত হয়। স্থানীয়“প্রভাবশালীরা” অনেক ক্ষেত্রেই জাল, ভয়ভীতি এবং তহশিল অফিস ও ভূমি বিষয়ক অন্যান্য অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে জমি দখল করতে সক্ষম হয়। ভূমি কমিশন গঠন না হওয়ার ফলে আদিবাসী জনগণ দারুনভাবে হতাশাগ্রস্থ হয়েছে। আদিবাসীদের মালিকানাধীন চাষের জমি, বসতভিটা, কবরস্থান, মন্দিরের জায়গা জমি এক শ্রেণির ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহযোগীতায় ভূমি দস্যুরা জবরদখল, জাল দলিল করে, মিথ্যাভাবে অনাগরিক অর্পিত সম্পত্তি তালিকাভূক্ত কের উচ্ছেদ করে চলেচে। অপর দিকে ভূমি জরিপের নামে এবং বনায়নের নামে আদিবাসীদের মালিকানা অস্বীকার করায় তারা জমি হারাচ্ছে।এভাবে আদিবাসীরা প্রতিনিয়ত জমি হারিয়ে ভূমিহীনে পরিণত হয়েছে।
আদিবাসীদের নাগরিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, আত্মনিয়ন্ত্রণ, ভাষা, সংস্কৃতি চর্চা ও সংরক্ষণ, জীবন ধারন, ভূমি ও সম্পদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। সাথে সাথে আদিবাসীদের ভূমি দখল করে ইকো-পার্ক, ন্যাশনাল পার্ক, ট্যুরিজম, সামাজিক বনায়ন করা বন্ধ করতে হবে।
আদিবাসীদের প্রতি বৈষম্য দূর করতে হবে, আদিবাসী জনগন যখন নিজস্ব জীবনধারা নিয়ে আপন জগতে বিকশিত করার সুযোগ দিতে হবে। পাবর্ত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির বাস্তবায়ন করে ২০০৮ সালে করা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নির্বাচনী ইসতেহারে অঙ্গীকার সমতল আদিবাসীদের জন্য পৃথক স্বাধীন ভূমি কমিশন গঠন করতে হবে। আদিবাসীদের এতিহ্যগত ও প্রথাগত ভূমি অধিকার স্বীকৃতি প্রদান ও সমতল আদিবাসীদের জন্য পৃথক মন্ত্রনালয় গঠন করতে হবে। আদিবাসী শিশুরা শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে নিজ মাতৃভাষায় শিক্ষা ব্যবস্থা না থাকায় ঝরে পড়ছে । তাই আদিবাসী শিশুদের শিক্ষা গ্রহনের জন্য নিজ মাতৃভাষায় শিক্ষা প্রদান, প্রয়োজনে আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলে আদিবাসী শিশুদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মান করে শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, আইন ২০১০ তফসিলে বাদ পড়া আদিবাসীদের নাম অর্ন্তভূক্ত করতে হবে ।
পরিশেষে, বাংলাদেশের আদিবাসীরা শান্তিতে নেই। প্রতিনিয়ত ভূমি দস্যুরা ভূমি অফিসের অসৎ কর্মকর্তাদের যোগসাজসে আদিবাসীদের জমি জমা কেড়ে নিচ্ছে, উচ্ছেদ হচ্ছে নিজ বসত ভিটা থেকে এবং জাল ও জবরদখল হচ্ছে আদিবাসীদের জমি প্রতিনিয়ত। এ থেকে ঘটছে হত্যা, গুম, অপহরণ, ধর্ষণ, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, মিথ্যা মামলার ঘটনা। আদিবাসীরা এসকল ঘঁনায় মামলা করলেও তার কেন সুরাহা হয় না আইন আদিবাসীদের জন্য প্রয়োগ হয় না, আদিবাসীরা আইনের সুশানের মধ্য দিয়ে সকল অন্যায় অত্যাচারের বিচার চাই । আদিবাসীরা এরুপ অত্যাচার থেকে মুক্তি চায়।
আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস ২০১৫ তে দাবী জানাই সংবিধান সংশোধন করে আদিবাসীদের আদিবাসী হিসাবে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে , পাবর্ত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির বাস্তবায়ন , সমতল আদিবাসীদের পৃথক ও স্বাধীন ভূমি কমিশন গঠন, আদিবাসী অধিকার আইন প্রনয়ণ ও আদিবাসী বিসয়ক জাতীয় কমিশন গঠন, সরকারী তালিকায় বাদ পড়া সকল আদিবাসীদের নাম অন্তর্ভূক্ত করা, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ২০০৭ সালে গৃহীত আদিবাসী অধিকার বিষয়ক ঘোষনাপত্র অনুসমর্থন ও বাস্তবায়ন, আইএলও কনভেনশন নং ১০৭ বাস্তবায়ন এবং ১৬৯ অনুস্বাক্ষর করতে হবে। শেষে দেশব্যাপী আদিবাসীদের উপর জুলুম-নির্যাতন-নিপীড়ন-ভূমি দখল-উচ্ছেদ-ধর্ষণ-অপহরণ-হত্যা-গুম-লুটপাট-অগ্নিসংযোগের বিচার ও আদিবাসীদের নিরাপত্তা ও সংকটের নিরসন করতে হবে, বাংলাদেশের সরকারের প্রতি আহবান জানাই জাতিসংঘের অন্য সদস্য রাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস ৯ আগষ্ট সরকারীভাবে পালন করে। তাই বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস ৯ আগষ্ট সরকারীভাবে পালনের দাবি জানাই ।
লেখকঃ সূভাষ চন্দ্র হেমব্রম
দপ্তর সম্পাদক
জাতীয় আদিবাসী পরিষদ
সতর্কীকরণ
সতর্কীকরণ : কলাম বিভাগটি ব্যাক্তির স্বাধীন মত প্রকাশের জন্য,আমরা বিশ্বাস করি ব্যাক্তির কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতায় তাই কলাম বিভাগের লিখা সমূহ এবং যে কোন প্রকারের মন্তব্যর জন্য ভালুকা ডট কম কর্তৃপক্ষ দায়ী নয় । প্রত্যেক ব্যাক্তি তার নিজ দ্বায়ীত্বে তার মন্তব্য বা লিখা প্রকাশের জন্য কর্তৃপক্ষ কে দিচ্ছেন ।
কমেন্ট
কলাম বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
- অতিরিক্ত ভালোবাসা ঠিক নয় [ প্রকাশকাল : ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৬.০৫ পুর্বাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা ষষ্ঠ পর্ব -হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ২১ জুন ২০২০ ০৬.৫৯ অপরাহ্ন]
- মানুষকে সদাসর্বদাই আপন করে নেওয়ার ইচ্ছা পোষণ [ প্রকাশকাল : ২১ জুন ২০২০ ০৬.৫৩ অপরাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা পঞ্চম পর্ব-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ০৮ এপ্রিল ২০২০ ০৬.১৮ অপরাহ্ন]
- করোনা ভাইরাস নিয়ে দুটি কথা-ইসরাফিল আলম এমপি [ প্রকাশকাল : ২৪ মার্চ ২০২০ ০৯.১১ অপরাহ্ন]
- স্বাধীনতার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিশ্লেষণে আজকের বাংলাদেশ [ প্রকাশকাল : ০৫ মার্চ ২০২০ ১০.২৬ অপরাহ্ন]
- বাঙালির জাতীয় জীবনে গৌরবময় দিন ২১ ফেব্রুয়ারী [ প্রকাশকাল : ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২০ ০৪.৩০ অপরাহ্ন]
- সৃষ্টিকর্তার সেই মানুষ আর এ মানুষ,আসল মানুষ ক'জনা [ প্রকাশকাল : ২০ অক্টোবর ২০১৯ ০৫.০০ অপরাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা চতুর্থ পর্ব-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ৩১ জুলাই ২০১৮ ০৬.৩০ পুর্বাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা তৃতীয় পর্ব-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ০৩ মার্চ ২০১৮ ০৭.৩০ পুর্বাহ্ন]
- বিজ্ঞাপন শিল্পে বাংলাদেশ এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় [ প্রকাশকাল : ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৮ ০৯.৫০ অপরাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা দ্বিতীয় পর্ব-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ১৭ জানুয়ারী ২০১৮ ০২.০০ পুর্বাহ্ন]
- প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও সমকালীন ভাবনা [ প্রকাশকাল : ০৭ অক্টোবর ২০১৭ ১১.০৩ অপরাহ্ন]
- ভূমি দালাল থেকে ভূমিদুস্য পরে শিল্পপতি এখন রাজনীতিবিদ-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ১৯ আগস্ট ২০১৭ ১০.০০ পুর্বাহ্ন]
- দয়া করে খাবার অপচয় বন্ধ করুন [ প্রকাশকাল : ১০ জুলাই ২০১৭ ১১.১০ অপরাহ্ন]