তারিখ : ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার

সংবাদ শিরোনাম

বিস্তারিত বিষয়

যশোরে বিদায় ২০১৬ সালের চাঞ্চল্যকর ২০ খুন

যশোরে বিদায় ২০১৬ সালের চাঞ্চল্যকর ২০ খুন
[ভালুকা ডট কম : ০২ জানুয়ারী]
যশোরে চীনা নাগরিক, জনপ্রতিনিধি, মাদক ব্যবসায়ী ও চিহ্নিত সন্ত্রাসীসহ চাঞ্চল্যকর ২০ হত্যাকান্ডের মধ্যে বেশিরভাগের তদন্ত অগ্রগতি হয়নি। কয়েকটি মামলার তদন্ত এগিয়ে চলেছে বলে পুলিশের দাবি। বেশির ভাগ ঘটনার আসামি সনাক্ত হলেও তাদের অনেকে রয়েছে রাজনৈতিক সেল্টারে। দু’দল সন্ত্রাসীর মধ্যে গোলোযোগে ডজন খানেক মারা গেছে এমন তথ্যও এসেছে পুলিশের মামলায়। মামলা গুলো থানা পুলিশ, সিআইডি, পিবিআই, জেলা গোয়েন্দা শাখা তদন্ত করছে। দ্রুততম সময়ে কয়েকটি মামলার চার্জশিটও দেয়া হয়েছে।

যশোরের বেজপাড়ায় খুন হয় কলেজ ছাত্র কমলেশ রায় (২২)। মণিরামপুরের মোনহরপুর গ্রামের গোবিন্দ রায়ের ছেলে এবং সরকারি এমএম কলেজের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র কমলেশ রায় যশোরের বেজপাড়া তালতলা পূর্বাশা ছাত্রাবাসে থাকত। আর ২৭ জানুয়ারি ওই ছাত্রাবাসের কিছু দুরে একটি কামরাঙা গাছের নিচে তার লাশ পায় পুলিশ। তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে কমলেশের কাকা দীপংকর রায় অভিযোগ করেন। মামলাটি এখনও চলমান।

এলাকায় আধিপত্য ও অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে যশোরের পুরাতনকসবা চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে মানিক ওরফে ডিস মানিক (৩০) নামে এক যুবলীগ কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তিনি কাজীপাড়া ডায়মন্ড প্রেসের পাশের আনোয়ার হোসেনের ছেলে। এ সময় মানিকের সাথে থাকা আরও তিন জনকে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয়েছে। এরা হচ্ছে কাজীপাড়ার কাঞ্চন আহমেদের ছেলে ফল ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর, গোলাম পাড়ার মোহাম্মদ আলীর ছেলে লিপন ও খালধার রোডের আব্দুলের ভাড়াটিয়া সাতক্ষীরা কলারোয়ার পরানপুরের শেখ এরশাদ আলীর ছেলে সৈয়দ রায়হান। হত্যাকান্ড ও হত্যা চেষ্টা ঘটনায় পুলিশ ১০ জনকে অভিযুক্ত করে। মামলায় অনেকে আটক হয়েছে, অনেকে প্রকাশ্যে। আবার ওই মামলা পুঁজি করে পুলিশ কয়েক নিরীহ লোককে হয়রানী করেছে এমন অভিযোগও এসেছে।

গত ২১ ফেব্রুয়ারিতে যশোর সরকারি এমএম কলেজে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বোমাবাজিতে অভিযুক্ত যশোরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী নজরুল ইসলাম নজুকে হত্যা করা হয়। সে ষষ্ঠীতলাপাড়ার সুরেন্দ্রনাথ রোডের বাসিন্দা তরকারি বিক্রেতা চুন্নু মিয়ার ছেলে। ওই ঘটনার পর ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে ঝিনাইদহ বারোবাজারের ফুলবাড়ি গেটের পাশ থেকে তার লাশ উদ্ধার হয়। আর ২৫ ফেব্রুয়ারিতে লাশ সনাক্ত করেন পরিবারের সদস্যরা। পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে যশোর রেল স্টেশন এলাকা থেকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা তাকে তুলে নিয়ে যায়। আর তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি তোলা হয়। মামলাটি এখনও বিচারাধীন।

যশোর সদর উপজেলার সাতমাইল বাজারে বিএনপি নেতা ইদ্রিস আলীকে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। তার মাথা ও বুকে তিনটি গুলি করে সন্ত্রাসীরা। বাজারের একটি দোকানের সামনে ক্যারাম বোর্ড খেলছিলেন। এসময় একটি মোটরসাইকেলে তিন যুবক এসে তার মাথায় ও বুকে তিনটি এবং কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি করে পালিয়ে যায়। নিহত ইদ্রিস আলী যশোর সদর উপজেলার কাশিমপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ছিলেন। বাদী পরিবার এখনও আসামি পক্ষের হুমকিতে আছে। তারা সংবাদ সম্মেলন করেছে।

২৩ মার্চ রাতে যশোর শহরের লোহাপট্টির ভাড়ার বাসার সামনে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে খুন হন শহরতলী বিরামপুর গাবতলা এলাকার মৃত আমিন মিয়ার ছেলে জেলা বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ফেরদৌস হোসেন (৫৩) ওরফে জামাই ফেরদৌস। লোহাপট্টির আবুল হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন তিনি। আবুল হোসেনের আত্মীয় পাশের বাড়ির ফারুক হোসেনসহ কয়েকজন তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে বলে ওই রাতেই চাউর হয়ে পড়ে। এরপরও পলাতক ফারুককে আটকে পুলিশের আগ্রহ কম দেখা গেছে।

৩১ মার্চ ভোট চলার সময় ভাতুিড়য়া স্কুল কেন্দ্রের পাশে ঝাল-মুড়ি বিক্রি করছিলেন বৃদ্ধ আব্দুস সাত্তার বিশে। ওই সময় দু’প্রার্থীর লোজনের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও গোলাগুলির সময় নিহত হন তিনি। এ ঘটনায় ১ মার্চ ২৮ জনের নামে মামলা করেন নিহতের ছেলে।

২৭ মার্চ রাতে যশোরের চাঁচড়া রায়পাড়ার ইসমাইল কলোনীর যুবক হাসিব তরফদার জিম খুন হয়। এ ঘটনায় আট জনকে আসামি করে মামলা হয়। এঘটনায় ২৮ মার্চ নিহত জিমের দাদা এলাকার চিহ্নিত আট জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দেন। আসামিরা হচ্ছে মৃত সিদ্দিকের ছেলে রাসেল, গোলদার মিয়ার ছেলে নাঈম, তারেক মাহমুদের ছেলে ইমন, আবু মুসার ছেলে আল আমিন তুফান, নূরুল হকের ছেলে হৃদয়, মশিয়ার রহমানের ছেলে অন্তর, আব্দারের ছেলে হাবিল ও কাবিল। মামলাটির অগ্রগতি হয়েছে।

৬ মে রাত আনুমানিক ৮ টার দিকে রূপালী জুয়েলারীর মালিক শহরের খালদার রোড এলাকার রবীন্দ্রনাথ মজুমদারের ছেলে মিশন ২১ এর এক্সিকিউটিভ প্রতিনিধি মুরারী খুন হন। মুরারীর আপন ভগ্নিপতি পরিতোষের এই হত্যার সাথে জড়িত বলে পুলিশ উদঘাটন করে ।

২০ জুন জামিনে বের হওয়ার পর জেল গেটে প্রতিপক্ষ দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হয় যশোরের বহুল আলোচিত সন্ত্রাসী বাহিনী প্রধান মন্ডলগাতীর হেমায়েত হোসেন। একটি বোমা মামলায় আটক বাহিনী প্রধান মন্ডলগাতীর হেমায়েত হোসেন ২০ জুন জামিনে বের হওয়ার পর জেল গেটে প্রতিপক্ষ দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হয়। ঘটনার রাতে পুলিশ জানায় প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসীরা তাকে হত্যা করেছে। আর এ হত্যা ঘটনায় পুলিশ অজ্ঞাত ১৩ প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী সনাক্ত করা হয়েছে বলেও পুলিশ জানায়। মামলাটি এখন চলমান।

গত জুলাই মাসে খুন হন চৌগাছার চেয়ারম্যান আবুল কাশেম। পরকীয়ার জের ধরে যশোরের মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রের একটি কোয়াটারে ফেলে তাকে হত্যা করা হয়। আর যশোরের ষষ্টিতলা পাড়ায় একটি পুকুর পাড়ে লাশ ফেলে আসা হয়। এ ব্যাপারে আটক দুজন স্বীকারোক্তি দিয়েছে। একই মাসে বেজপাড়ার সন্ত্রাসী মাদক কারবারী নেছার খুন হয়। এ হত্যার ব্যাপারে ৩০ জনকে আসামি করা হয়। তাদের কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে।যশোরের পাঁচবাড়িয়ায় সবুজ (২৫) নামে এক যুবক খুন হয়। হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। আইন প্রয়োকারী সংস্থা জানায় যশোর-মাগুরা সড়কের পাঁচবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ডাকাতি প্রস্তুুতির সময় গণপিটুনীতে নিহত হয়।

১৯ আগস্ট রাতে যশোরে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হয় খোলাডাঙ্গা চেয়ারম্যানপাড়ার আব্বাস আলী গাজীর ছেলে হাসান গ্রুপের সদস্য সন্ত্রাসী হাবিব গাজী (২৮) ও খুলনা ফুলতলার গাড়াখোলার মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে চোরাই মোটর সাইকেল সিন্ডিকেটের সক্রিয় সদস্য আজিম উদ্দিন (২৮)। আধিপত্য দ্বন্দ্বে সন্ত্রাসী হাবিব গাজী ও চোরাই মোটরসাইকেল বিকিকিনির টাকা ভাগাভাগি দ্বন্দ্বে আজিম উদ্দিন খুন হয় বলে পুলিশ ওই সময় প্রাথমিক তদন্তে জানতে পারে।এ ব্যাপারে অনুসন্ধান করে ২১ আগস্ট একটি মামলা করে পুলিশ। পুলিশ উল্লেখ করে আধিপত্য দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে মন্ডলগাতীর শিমুল গ্রুপ ও খোলাডাঙ্গা হাসান গ্রুপ মালঞ্চি পেট্টোলপাম্পের পাশে গোলাগুলিতে লিপ্ত হয়। আর নিহত হয় হাসান গ্রুপের হাবিব গাজী। এঘটনায় আসামি করা হয় অনেককে।

যশোর শহরের পূর্ববারান্দী পাড়া লিচুতলা এলাকার মৃত নিয়ামত গাজীর ছেলে মাদক সম্রাট আবু তালেবকে ২৮ জুলাই দিবাগত গভীর রাতে শহরতলীর তরফ নওয়াপাড়ার একটি খেজুরবাগানে গুলি করে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা। ওই রাতে দু’দল মাদক ব্যবসায়ীর মধ্যে বন্দুকযুদ্ধ হচ্ছে এ সংবাদে সেখানে পুলিশ অভিযান চালায় এবং মাদক ব্যবসায়ীদের হটিয়ে দিতে দশ রাউন্ড গুলি ছোঁড়ে। মাদক ব্যবসায়ীরা পিছু হটলে ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আবু তালেবকে পড়ে থাকতে দেখে। ২৯ জুলাই সকালে তালেবের ছেলে পাভেল ও ভাতিজা রনির লাশ সনাক্ত করে। আর পুলিশ ঘটনার রাতেই ঘটনাস্থল থেকে একটি ওয়ান শুটার গান ও দু’রাউন্ড গুলি, তিনটি গুলির খোসা ও বিস্ফোরক উদ্ধার করে। এরপর পুলিশ বারান্দিপাড়া, সিটি কলেজপাড়া শেখহাটি, তরফ নওয়াপাড়াসহ মাদক ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন আস্তানায় অভিযান চালায়। এ ঘটনায় দুটি এজাহার দেয় পুলিশ।

১৭ নভেম্বর দিবাগত রাত দেড় টার দিকে আলোচিত সন্ত্রাসী চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী যশোরের ষষ্টিতলা বুনোপাড়ার কুখ্যাত হাফিজুর রহমান মরাকে গুলি করে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসীরা। আধিপত্য ও মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন দ্বন্দ্বে খোলাডাঙ্গা সার গোডাউন এলাকায় দু’গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলিতে সে নিহত হয় বলে পুলিশ জানায়। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ঘটনায় জড়িতদের আটকের চেষ্টা করছিল পুলিশ। হত্যাকান্ডের ঘটনায় পুলিশ ৩০ সন্ত্রাসীর নাম উল্লেখ করে দুটি মামলা করেছে।

১৮ নভেম্বর দিবাগত রাত সোয়া দু’টোয় গোলাগুলিতে নিহত হয়েছে যশোরের আলোচিত সন্ত্রাসী হত্যা ডাকাতি অস্ত্রসহ একডজনেরও বেশি মামলার আসামি জাহাঙ্গীর আলম (৩২)। সে শানতলার উত্তরপাড়ার মৃত নওসের আলীর ছেলে।

যশোর-ঝিনাইদহ সড়কের দৌলতদিহি গ্রামীন ফোন টাওয়াররে অদুরে দু’দল ডাকাত-সন্ত্রাসীর গোলাগুলির সময় জাহাঙ্গীর নিহত হয় বলে পুলিশ জানায়। যশোর-মাগুরা মহাসড়কের পাঁচবাড়িয়া স্কুলের কাছে দু’দল সন্ত্রাসীর গোলাগুলিতে বেনাপোলের চোরাকারবারী ও সন্ত্রাসী রিপন খুন হয়। এ ঘটনায় যশোরের আলোচিত ২২ সন্ত্রাসীর নাম উল্লেখ করে মামলা হয়। হত্যা ও অস্ত্র আইনে মামলা দুটি হয়েছে। পুলিশ আসামিদের আটকে অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এদিকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া ওয়ান শুটার গান, গুলির উৎসের ব্যাপারে খোঁজ খবর নিচ্ছে পুলিশ।

গত ১২ ডিসেম্বর কেফায়েতনগর হাজামপাড়ায় স্বামী পরিত্যক্তা সেলিনা বেগম খুন হন। জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধে তাকে হত্যা করা হতে পারে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে। নিহতের মুখে কাপড়, গলায় কাপড় দিয়ে ফাঁস লাগানো, পিঠে ও হাতে সিগারেটের আগুনে পোড়ানো দাগসহ ধর্ষণের আলামত পাওয়া যায়।

ডিসেম্বরেই যশোরের উপশহর সেক্টর এলাকায় চেং হে সঙ (৪৬) নামে এক চীনা নাগরিককে খুন করা হয়। পেশায় ইজিবাইক পার্টস ব্যবসায়ী। হত্যায় এই চীনা নাগরিকের দু’কর্মচারি এই হত্যায় জড়িত বলে পুলিশ নিশ্চিত হয়ে তাদের আটক করে। এরা হলো নেত্রকোনা জেলার বাসিন্দা নাজমুল ও তার ভাইপো মুক্তাদির। ১৪ ডিসেম্বর সকালে চীনা নাগরিক চেং হে সঙয়ের স্ত্রী টমা লাইনকে মোবাইলে নাজমুল ও মুক্তাদির জানায় তার স্বামীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এরই মধ্যে ১৬ ডিসেম্বর সকালে নাজমুল ও তার ভাইপো মুক্তাদির যশোর কোতোয়ালী থানায় এই চীনা নাগরিকের নিখোঁজের বিষয়ে জিডি করতে গেলে পুলিশ তাদের আটক করে। তারা জড়িত বলে স্বীকারোক্তি দেয়।

এসব মামলার ব্যাপারে যশোর কোতোয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ ইলিয়াস আলী জানিয়েছেন, পুলিশ হত্যা মামলাগুলো যত্ন সহকারে তদন্তের চেষ্টা করেছে। অনেক মামলার আসামি অজ্ঞাত হওয়ায় সনাক্ত করতে সময় লাগছে। এছাড়া মামলার পর অনেক আসামি এলাকা ছেড়ে, এমনকি দেশ ছেড়ে যাওয়ায় পুলিশ আটক অভিযানে হোঁচটও খাচ্ছে। এছাড়া আইন শৃংখলা সমুন্নত রাখতে নানা কৌশলী অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে বলেও জানান।#



সতর্কীকরণ

সতর্কীকরণ : কলাম বিভাগটি ব্যাক্তির স্বাধীন মত প্রকাশের জন্য,আমরা বিশ্বাস করি ব্যাক্তির কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতায় তাই কলাম বিভাগের লিখা সমূহ এবং যে কোন প্রকারের মন্তব্যর জন্য ভালুকা ডট কম কর্তৃপক্ষ দায়ী নয় । প্রত্যেক ব্যাক্তি তার নিজ দ্বায়ীত্বে তার মন্তব্য বা লিখা প্রকাশের জন্য কর্তৃপক্ষ কে দিচ্ছেন ।

কমেন্ট

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

অনলাইন জরিপ

  • ভালুকা ডট কম এর নতুন কাজ আপনার কাছে ভাল লাগছে ?
    ভোট দিয়েছেন ৮৯০৭ জন
    হ্যাঁ
    না
    মন্তব্য নেই