বিস্তারিত বিষয়
সরকারী পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে মুখ থুবরে পরছে সম্ভাবনাময় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
সরকারী পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে মুখ থুবরে পরছে সম্ভাবনাময় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
[ভালুকা ডট কম : ১৭ সেপ্টেম্বর]
ঐতিহ্যের পথ ধরে বাংলাদেশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প তার নিজস্ব ধারায় প্রবাহিত হচ্ছে । ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের মধ্যে রয়েছে তাঁতশিল্প, হস্তশিল্প, মৃৎশিল্প, বাঁশ ও বেতের শিল্প, ঝিনুক শিল্প, পাট শিল্প, খাদ্য ও খাদ্যজাত দ্রব্যাদি, বস্ত্রশিল্প, সিরামিক শিল্প, রাবার শিল্প, চামড়া শিল্প ইত্যাদি। অতীতে এই শিল্পের ঐতিহ্য ছিল প্রশংসনীয়। আধুনিকায়ন, সরকারী পৃষ্ঠপোষকতার অভাব ও যথাযথ প্রশিক্ষণের অভাবে মুখ থুবরে পরছে এই খাত। তারপরেও বাংলাদেশের জিডিপিতে এই ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের ভূমিকা অপরিসীম।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দরকার দ্রুত শিল্পায়ন। জাতীয় শিল্পনীতি ২০১০ এ স্বল্পমেয়াদী, মধ্যমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী কর্মসূচীর মাধ্যমে ২০১৭ সালের মধ্যে বেকারত্ব, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যপীড়িত জনগোষ্ঠীর সংখ্যা অর্ধেকে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা গ্রহণ করেছে সরকার। আগামী ২০১৩ সালে জিডিপি বৃদ্ধির হার ৮ শতাংশে এবং ২০১৭ সালে ১০ শতাংশে উন্নীত করে তা ২০২১ সাল পর্যন্ত অব্যাহত রেখে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার অঙ্গীকার করা হয়েছে শিল্পনীতিতে। আর তাই দরকার যথাযথ পরিচর্যা।
২০১০ সালে কুটির শিল্পের সংখ্যা ছিল ৬৩০২৫১টি যা ২০১১ সালে বৃদ্ধি পেয়ে হয় ৬৩৬৫৭৭টি, ক্ষুদ্রশিল্পের সংখ্যা ৭৭২৩১টি যা ২০১১ সালে ৯৩৬৬০ টিতে দাঁড়ায়। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে নিয়োজিত জনবল ২০১০ সালে যেখানে ছিল ৩২.৭৫ লক্ষ জন এবং ২০১১ সালে বৃদ্ধি পেয়ে তা দাঁড়ায় ৩৩.৩৭ লাখ (তথ্যসূত্র : বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন)।
২০১০ - ২০১১ অর্থবছরে যেখানে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে শিল্পখাতের অবদান ৩০.৩৩% তার মধ্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের অবদান ৫.২৯%। ২০০৯-১০ অর্থবছরে অর্থনীতিতে যেখানে শিল্পের অবদান ছিল ২৯.৩৩%, তার মধ্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের অবদান ছিল ৫.২১%। সুতরাং, পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, অর্থনীতিতে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের অবদান দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বাংলাদেশে বর্তমানে ২ কোটি বেকার রয়েছে। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প হতে পারে তাদের জন্য জীবিকার একটি উল্লেখযোগ্য উৎস। সরকারী হিসেব মতে ইতোমধ্যে এই ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে ৩৩.৩৭ লাখেরও বেশি লোক নিয়োজিত। এই ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দরিদ্র পেশাজীবীদের জন্য হতে পারে একটি সহায়ক পেশা। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প হতে পারে বেকার মহিলাদের জন্য একটি অন্যতম সহায়ক পেশা। এর মাধ্যমে তারা পারিবারিক আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে পারে। এই ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের কাঁচামাল সাধারণ আসে স্থানীয়ভাবে। সুতরাং ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়নের মাধ্যমে স্থানীয় সম্পদের যথাযথ সদ্ব্যবহার করা সম্ভব । অন্যদিকে স্বল্প পুঁজি ও দক্ষতা নিয়ে এই শিল্প গড়ে তোলা হয় বলে এই শিল্পের মাধ্যমে দ্রুত শিল্পায়ন সম্ভব। বর্তমানে বাংলাদেশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপন বিষয়ে শিল্পনীতি ২০১০-এ বলা হয়েছে, কুটির শিল্প স্থাপনে তেমন কোন অনুমতির প্রয়োজন পড়ে না।
কিন্তু ক্ষুদ্র শিল্প স্থাপনের জন্য কিছু নিয়মকানুন পালন করতে হয়। যেমন মূলধনের পরিমাণ ১০ কোটি টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে, ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে, জনস্বাস্থ্য ও বিদ্যুৎ সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের অনুমতি নিতে হবে। বিসিক কর্তৃক রেজিস্ট্রি হলে ক্ষুদ্র শিল্পগুলো ব্যাংক ঋণের সুযোগ পেয়ে থাকে। তাছাড়া কর অবকাশ পেতে হলে বিসিকের নিকট হতে রেজিস্ট্রেশন নিয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে জমা দিতে হয়।
ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বাংলাদেশের ঐতিহ্য বহন করলে ও অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ইত্যাদি কারণে কিছু কিছু ঐতিহ্যবাহী শিল্প আজ হুমকির মুখে এবং কিছু কিছু শিল্প ইতোমধ্যে বিলুপ্ত হয়েছে। মসলিন, নকশি কাঁথার মতো ঐতিহ্যবাহী কুটির শিল্প আজ বিলুপ্তির মুখে। ২০০২ সালে বাংলাদেশে পাটকলগুলো বন্ধ করে দেয় সরকার, যা বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের ওপর এক বিরূপ প্রভাব ফেলে।
পাট প্রধান বাংলাদেশে পাটের তৈরি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পণ্য আজ বিলুপ্ত।
একদা মৃৎশিল্পে সমৃদ্ধ ছিল বাংলার কুমোরপাড়াগুলো। তারা মাটির হাঁড়ি, মাটির বাসন কোসন তৈরি করে তাতে আঁকত ফুলের নকশা। কিন্তু বর্তমানে এই শিল্পের অবস্থা খুবই নাজুক। এক সময় বাঁশ ও বেতের আসবাবপত্রে ঘর সাজাত বাংলার মানুষ কিন্তু আজ বাঁশ-বেতের শিল্প বিলুপ্তির পথে। বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে সুষ্ঠু শিল্পনীতি বাস্তবায়নের অভাবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প পিছিয়ে গেছে অনেক দূর।
এই ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের কাঁচামালগুলো আসে স্থানীয় প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে। কিন্তু বন ধ্বংসের কারণে আজ কাঁচামালের সঙ্কটে রয়েছে এই শিল্প।
শিল্পনীতি ২০১০-এ বলা হয়েছে, বিকেন্দ্রীকৃত কর্মসংস্থান ও অধিক সংখ্যক নারী শিল্পোদ্যোক্তা সৃষ্টি এবং দারিদ্র্য দূরীকরণের অন্যতম মাধ্যম হবে ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্প। তাছাড়া ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের গুরুত্ব অনুধাবন করে শিল্পনীতি ২০১০-এ বলা হয়েছে, যেখানে সম্ভব সেখানে পুঁজিঘন শিল্পের পরিবর্তে শ্রমঘন শিল্প স্থাপনকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে শিল্পনীতিতে কুটির শিল্প ও ক্ষুদ্র শিল্পের প্রসারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া হবে ভবিষ্যতে। এবং ভবিষ্যতে এই শিল্পকে উৎসাহিত করার জন্য বিদ্যুৎ, গ্যাস, বন্দর সুবিধা, সড়ক ও রেলপথসহ সকল ধরনের অবকাঠামোগত সুবিধা নিশ্চিত করবে সরকার। তাছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বর্ণিত শর্তাদির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নারী উদ্যোক্তা উন্নয়নে বিশেষ পদক্ষেপ নেবে সরকার। এই জন্য জমি, অর্থায়ন এবং ব্যবসায় সহায়তামূলক সেবা লাভের ক্ষেত্রে নারীদের প্রবেশ অধিকার নিশ্চিত করবে সরকার।
শিল্পনীতি ২০১০-এ বিশেষভাবে উৎসাহিত করা হয়েছে তাঁতশিল্প রক্ষা, বেনারসি ও জামদানি পল্লীর মতো রেশম পল্লী গড়ে তোলাসহ তাঁতি, কামার, কুমার, মৃৎশিল্প, বাঁশ, বেত, তামা, কাঁসা ও পাটি শিল্পের উন্নয়নে। তাছাড়া সরকার ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে উৎসাহিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কর রেয়াত দিচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের কৌশলের পাশাপাশি, সহজ শর্তে ঋণ, প্রশিক্ষণ ও নতুন নতুন ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের ধারণা দিচ্ছে। তাছাড়া বিভিন্ন এনজিও এ ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। যদি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে পুঁজি, প্রশিক্ষণ, কাঁচামালের সহজলভ্যতা, যন্ত্রপাতি পাওয়ার সহজলভ্যতা, বিদ্যুৎ, পরিবহনসহ বিদ্যমান অন্যান্য সমস্যা সমাধান করা যায় তবে অদূর ভবিষ্যতে এই ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প দেশের জিডিপিতে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প হবে দেশের বেকার সমস্যা সমাধান, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি, নারী ক্ষমতায়নের এক গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। সরকার যদি শিল্পনীতির সঠিক বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয় তবে, মসলিন, জামদানি, নকশিকাঁথার মতো ঐতিহ্যবাহী ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পগুলো ফিরে পাবে তাদের হারানো গৌরব এবং বাংলাদেশ ফিরে পাবে তাদের হারানো ঐতিহ্য, গৌরব ও সংস্কৃতি। বাংলাদেশের জিডিপিতে গড়ে প্রায় ২০ ভাগ অবদান রাখছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প বা এসএমই খাত। দেশের প্রায় ১ কোটি উদ্যোক্তার মধ্যে ৯৫ ভাগই এসএমই খাতের। কর্মসংস্থানের সিংহভাগই হচ্ছে এ খাতে। অর্থাৎ কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ক্ষুদ্র ও ছোট উদ্যোগ সবচেয়ে বেশি কার্যকর। শুধু কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে নয়, বিভিন্ন ধরনের পণ্যের প্রসারে এ খাত অবদান রাখছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, এ খাতের উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে অর্থসংস্থানের অভাব। আর অর্থ সঙ্কটের কারণে ব্যাপক সম্ভাবনা থাকার পরও সঠিক বিকাশ ঘটছে না এ খাতের।
এসএমই ফাউন্ডেশনের গবেষণাসহ অন্যান্য গবেষণায় দেখা যায়, মোট ব্যবসা মূলধনের ২০ ভাগ ঋণ। অর্থাৎ উদ্যোক্তারা মোট ব্যবসা পুঁজির ২০ ভাগ প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ দিয়ে অর্থসংস্থান করে থাকে। উদ্যোক্তাদের কাছে প্রধান সমস্যা অর্থসংস্থান। ৪০ বছরে এ সমস্যার সমাধান হয়নি। সমাধান না হওয়ার প্রধান কারণ, ব্যাংকের গতানুগতিক জামানতভিত্তিক ঋণ প্রদান ব্যবস্থা। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংক ছোট এবং মাঝারি ব্যবসার শিল্পোদ্যোক্তাদের অর্থসংস্থানের জন্য বিশেষ পদক্ষেপ নিচ্ছে তারপরও অর্থসংস্থানে ব্যাংক ঋণ তুলনামূলকভাবে সংকুচিত হচ্ছে। ছোট ব্যবসায় অর্থসংস্থানে ব্যাংকের ঋণের ভাগ কমে আসছে। নব্বই ভাগেরও বেশি মাঝারি ও বড় ব্যবসা/শিল্প খাতে যাচ্ছে এবং অন্যদিকে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এসব খাতের ভূমিকা কম। সে ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ব্যয় বেশি হচ্ছে।
চাই পর্যাপ্ত ঋণ।আর শিল্প-ঋণের অতিরিক্ত সুদের কারণে দেশে শিল্পায়ন প্রক্রিয়া মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলেছেন, বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো শিল্পোদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রবিশেষে ১৮ থেকে ২২ শতাংশ হার সুদে শিল্পঋণ দিচ্ছে। ফলে অনেক ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোগ অংকুরেই বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
, দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ওপর নির্ভর করলেও এসএমই খাতে অর্থায়ন একটি বিরাট সমস্যা। এডিবি তহবিল থেকে এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ৫ শতাংশ সুদে ঋণ বরাদ্দ দিলেও ব্যাংকগুলো উদ্যোক্তাদের বাণিজ্যিক হারে ঋণ দিচ্ছে। ফলে উদ্যোক্তারা এক অঙ্কের সুদে ঋণপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
দেশীয় শিল্প বিকাশের জন্য বিদেশি পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রতিযোগী দেশগুলো উদ্যোক্তাদের যে ধরনের আর্থিক সুবিধা দিচ্ছে, দেশীয় উদ্যোক্তাদেরও একই ধরনের সহায়তা দিতে হবে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের স্বল্পসুদে ঋণ দিলে দেশের অর্থনীতির সক্ষমতা অনেক বেড়ে যাবে।
২০১০ সালে তিন লাখ আট হাজার ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাকে ঋণ দেওয়া হয়েছে। ২০১১ সালে তা বেড়ে হয় তিন লাখ ১৯ হাজার হয়। সুদের হার নির্ধারিত হয় প্রতিযোগিতার মাধ্যমে। উদ্যোক্তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা সম্পর্কে সচেতন নন। ফলে সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা হচ্ছে না।
তাই অর্থনীতিবিদরা মনে করেন ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পকে সম্প্রসারিত করতে হলে দরকার সমন্বিত ব্যাংকিং ব্যবস্থা । দরকার উন্নত প্রযুক্তি ও বিপণনের সরকারী পদক্ষেপ।
সতর্কীকরণ
সতর্কীকরণ : কলাম বিভাগটি ব্যাক্তির স্বাধীন মত প্রকাশের জন্য,আমরা বিশ্বাস করি ব্যাক্তির কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতায় তাই কলাম বিভাগের লিখা সমূহ এবং যে কোন প্রকারের মন্তব্যর জন্য ভালুকা ডট কম কর্তৃপক্ষ দায়ী নয় । প্রত্যেক ব্যাক্তি তার নিজ দ্বায়ীত্বে তার মন্তব্য বা লিখা প্রকাশের জন্য কর্তৃপক্ষ কে দিচ্ছেন ।
কমেন্ট
কলাম বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
- অতিরিক্ত ভালোবাসা ঠিক নয় [ প্রকাশকাল : ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৬.০৫ পুর্বাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা ষষ্ঠ পর্ব -হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ২১ জুন ২০২০ ০৬.৫৯ অপরাহ্ন]
- মানুষকে সদাসর্বদাই আপন করে নেওয়ার ইচ্ছা পোষণ [ প্রকাশকাল : ২১ জুন ২০২০ ০৬.৫৩ অপরাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা পঞ্চম পর্ব-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ০৮ এপ্রিল ২০২০ ০৬.১৮ অপরাহ্ন]
- করোনা ভাইরাস নিয়ে দুটি কথা-ইসরাফিল আলম এমপি [ প্রকাশকাল : ২৪ মার্চ ২০২০ ০৯.১১ অপরাহ্ন]
- স্বাধীনতার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিশ্লেষণে আজকের বাংলাদেশ [ প্রকাশকাল : ০৫ মার্চ ২০২০ ১০.২৬ অপরাহ্ন]
- বাঙালির জাতীয় জীবনে গৌরবময় দিন ২১ ফেব্রুয়ারী [ প্রকাশকাল : ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২০ ০৪.৩০ অপরাহ্ন]
- সৃষ্টিকর্তার সেই মানুষ আর এ মানুষ,আসল মানুষ ক'জনা [ প্রকাশকাল : ২০ অক্টোবর ২০১৯ ০৫.০০ অপরাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা চতুর্থ পর্ব-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ৩১ জুলাই ২০১৮ ০৬.৩০ পুর্বাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা তৃতীয় পর্ব-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ০৩ মার্চ ২০১৮ ০৭.৩০ পুর্বাহ্ন]
- বিজ্ঞাপন শিল্পে বাংলাদেশ এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় [ প্রকাশকাল : ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৮ ০৯.৫০ অপরাহ্ন]
- আমার এলোমেলো ভাবনা দ্বিতীয় পর্ব-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ১৭ জানুয়ারী ২০১৮ ০২.০০ পুর্বাহ্ন]
- প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও সমকালীন ভাবনা [ প্রকাশকাল : ০৭ অক্টোবর ২০১৭ ১১.০৩ অপরাহ্ন]
- ভূমি দালাল থেকে ভূমিদুস্য পরে শিল্পপতি এখন রাজনীতিবিদ-হাজী সানি [ প্রকাশকাল : ১৯ আগস্ট ২০১৭ ১০.০০ পুর্বাহ্ন]
- দয়া করে খাবার অপচয় বন্ধ করুন [ প্রকাশকাল : ১০ জুলাই ২০১৭ ১১.১০ অপরাহ্ন]