তারিখ : ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার

সংবাদ শিরোনাম

বিস্তারিত বিষয়

নান্দাইলে জমির খারিজ নিয়ে জনগণের দূর্ভোগ

নান্দাইলে জমির খারিজ নিয়ে জনগণের দূর্ভোগ
[ভালুকা ডট কম : ০৪ অক্টোবর]
ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিস থেকে সরকার কর্তৃক নির্ধারিক সময়ের মাঝে জমির খারিজ হরা সম্ভব হয় না।

জমির খারিজের আবেদনের তারিখ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে খারিজ করে দেবার বিধান থাকলেও নান্দাইলে জমির খারিজ মাসের পর মাস আটকে থাকে। সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে আবেদনের পর সেই আবেদন ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারীর নিকট পাঠানো হয়। তিনি তদন্ত করে কাগজপত্র কাননগোর নিকট দিয়ে থাকেন। কাননগো রিপোর্ট দেখবাল করে প্রধান সহকারীর নিকট দিয়ে থাকেন। পরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) জমির খারিজ দিয়ে থাকেন। প্রতিটি জমির খারিজের জন্য ১১৫০ টাকা সরকারী ফি জমা দিতে হয়। কিন্তু বাস্তবে আরও কয়েকগুণ টাকা বেশী দিতে হয়। নান্দাইল উপজেলায় ১২জন ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার পদ থাকলেও বর্তমানে কর্মরত ১০জন।

নতুন সহকারী কমিশনার (ভূমি) শোভন রাংশা সেপ্টেম্বর মাসে যোগদান করেছেন। তিনি জানান, জমির খারিজের বিষয়ে সরকারী নিয়মনীতি যথাযথভাবে পালন করা হবে। ইউনিয়ন ভূমি উপ-সহকারীদের নিয়মিত কর্মস্থলে উপস্থিত না থাকার অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া জমির খাজনা আদায়ে জনগণের নিকট থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগ রয়েছে।#



সতর্কীকরণ

সতর্কীকরণ : কলাম বিভাগটি ব্যাক্তির স্বাধীন মত প্রকাশের জন্য,আমরা বিশ্বাস করি ব্যাক্তির কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতায় তাই কলাম বিভাগের লিখা সমূহ এবং যে কোন প্রকারের মন্তব্যর জন্য ভালুকা ডট কম কর্তৃপক্ষ দায়ী নয় । প্রত্যেক ব্যাক্তি তার নিজ দ্বায়ীত্বে তার মন্তব্য বা লিখা প্রকাশের জন্য কর্তৃপক্ষ কে দিচ্ছেন ।

কমেন্ট

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

অনলাইন জরিপ

  • ভালুকা ডট কম এর নতুন কাজ আপনার কাছে ভাল লাগছে ?
    ভোট দিয়েছেন ৮৯০৭ জন
    হ্যাঁ
    না
    মন্তব্য নেই