তারিখ : ১৯ মার্চ ২০২৪, মঙ্গলবার

সংবাদ শিরোনাম

বিস্তারিত বিষয়

কালিয়াকৈরে কাঠের সাঁকো ধসে পড়ায় জনদুর্ভোগ

কালিয়াকৈরে কাঠের সাঁকো ধসে পড়ায় জনদুর্ভোগ
[ভালুকা ডট কম : ০২ নভেম্বর]
গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার শ্রীফলতলী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলামের বাড়ির নিকট বংশী নদীর উপর নির্মিত কাঠের সাঁকোটি ধসে পড়ায় চরম জনদুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে। জরুরী প্রয়োজনে মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ধসে পড়া ওই সাঁকো দিয়েই যাতায়াত করছে।

জানা যায়, উপজেলার সূত্রাপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ হিজলতলী গ্রামের লোকজন সংক্ষিপ্ত সময়ে স্কুল-কলেজসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ পার্শ্ববর্তী এলাকার   সাহেব বাজার ও কালিয়াকৈর শহরে যাতায়াতের জন্য ৪ বছর পুর্বে নিজেদের অর্থায়নে শ্রীফলতলী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলামের বাড়ির নিকট বংশী নদীর উপর সিমেন্টের খুটি ব্যবহার করে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে একটি সাঁকো তৈরি করে। বংশী  নদীর উপর নির্মিত ওই সাঁকোটি তিন মাস আগে ধসে পড়ে। এর পর থেকে সেতুটি নির্মাণের কোন উদ্যোগ না নেওয়ায় দক্ষিণ হিজলতলী গ্রামের মানুষ চরমদুর্ভোগে পড়েছে।

সরজমিনে দেখা যায়,ধসে পড়া  সাঁকোটি  নদীর উপরে কোন রকমে ঝুলে আছে । জরুরী প্রয়োজনে মানুষ ধসে পড়া  ঝুকিপূর্ণ ওই সাঁকো দিয়েই যাতায়াত করছে। কালিয়াকৈর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক (ওই এলাকার বাসিন্দা)  মোঃ পারভেজ আহম্মেদ  বলেন, স্থানীয়ভাবে  নির্মিত সাঁকোটি ধসে পড়ায় উপজেলা সদর,হাট-বাজার , উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২কিলোমিটার ঘুরে যেতে হয়।

উপজেলার সূত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সোলাইমান মিন্টু বলেন, সাঁকোটি ধসে পড়ায় গ্রামের   লোকজনের কষ্ট হয়েছে। তিনি ওই ওখানে   একটি পাকা ব্রীজ নির্মাণের জন্য  মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আলহাজ অ্যাডভোকেট আকম মোঃ মোজাম্মেল হক এমপির  দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।#



সতর্কীকরণ

সতর্কীকরণ : কলাম বিভাগটি ব্যাক্তির স্বাধীন মত প্রকাশের জন্য,আমরা বিশ্বাস করি ব্যাক্তির কথা বলার পূর্ণ স্বাধীনতায় তাই কলাম বিভাগের লিখা সমূহ এবং যে কোন প্রকারের মন্তব্যর জন্য ভালুকা ডট কম কর্তৃপক্ষ দায়ী নয় । প্রত্যেক ব্যাক্তি তার নিজ দ্বায়ীত্বে তার মন্তব্য বা লিখা প্রকাশের জন্য কর্তৃপক্ষ কে দিচ্ছেন ।

কমেন্ট

জীবন যাত্রা বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

অনলাইন জরিপ

  • ভালুকা ডট কম এর নতুন কাজ আপনার কাছে ভাল লাগছে ?
    ভোট দিয়েছেন ৮৯০৬ জন
    হ্যাঁ
    না
    মন্তব্য নেই